১০:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
লাল সবুজে মোড়ানো গাড়িতে এভারকেয়ার থেকে শেষ যাত্রায় খালেদা জিয়া সংগ্রামীর বিদায়ে কাঁদছে দেশ খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা ‘তার কৃতিত্ব কেউ কেড়ে নিতে পারবে না’ শহীদ জিয়ার পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন খালেদা জিয়া কুমিল্লায় ড্রিমটিম ৯৬’র মিলনমেলা ও পারিবারিক বনভোজন তদন্ত ছাড়া সদর দক্ষিণ মডেল থানায় সাংবাদিক ফয়সাল’র বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের কুমিল্লার বিজয়পুরে ট্রেনে কাটা পড়ে দিনমজুরের মৃত্যু কুমিল্লা স্টেডিয়ামে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশি-বিদেশী অস্ত্র ও বুলেট উদ্ধার আইদি বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে কুমিল্লায় শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান

ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

  • তারিখ : ০৫:১৩:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মার্চ ২০২০
  • / 1290

ভারতের খেলা মানেই ধারাভাষ্যকক্ষে পরিচিত একটি মুখের উপস্থিতি, হাসিমুখের সঞ্জয় মাঞ্জরেকার। জনপ্রিয় এই ধারাভাষ্যকার হঠাৎই পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) তোপের মুখে। যার ফলে ধারাভাষ্যকারের চাকরিটাও হারালেন।

ঠিক কি কারণে মাঞ্জরেকারকে ধারাভাষ্য দল থেকে বাদ দিয়েছে বিসিসিআই, সেটি অবশ্য পরিষ্কার করে বলেনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, বিতর্কিত কয়েকটি মন্তব্যের কারণেই তাকে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। এমনকি আসন্ন আইপিএলেও ধারাভাষ্যকক্ষে সাবেক এই ক্রিকেটারকে দেখা যাবে না বলে খবর বেরিয়েছে ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে।

সংবাদমাধ্যম মুম্বাই মিররকে বিসিসিআইয়ের এক সূত্র জানিয়েছে, মাঞ্জরেকারের কাজে সন্তুষ্ট নয় বিসিসিআই। তাই তাকে ছেঁটে ফেলা হয়েছে। এমনকি আইপিএল থেকেও বাদ তাকে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তারা।’

হঠাৎ কী এমন করলেন সঞ্জয়, যা বিসিসিআইকে অসন্তুষ্ট করেছে?

সে প্রশ্নে জবাব মেলেনি এখনো। এ নিয়ে কোনো বিবৃতি দেয়নি বিসিসিআই। বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার কোনো বক্তব্য দিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেটমহলের কেউ।

তবে ধারণা করা হচ্ছে, সম্প্রতি বিতর্কিত কয়েকটি মন্তব্যের কারণেই তাকে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড।

গত বিশ্বকাপের ঠিক আগে রবীন্দ্র জাদেজাকে ‘সীমিত ক্ষমতার ক্রিকেটার’ বলে বিতর্কিত হয়েছিলেন সঞ্জয়। ভারতের আরেক জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলেকেও কটাক্ষ করেছিলেন তিনি। সঞ্জয় বলেছিলেন, ভোগলে পেশাদার ক্রিকেট খেলেননি। তাই তার ক্রিকেটজ্ঞান নেই।

এসব মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়লে দুঃখপ্রকাশ করে ক্ষমা চেয়ে নেন মাঞ্জরেকার।

অনেকেরই ধারণা এমন সব আক্রমণাত্মক বাক্য বলা ধারাভাষ্যকার বিসিসিআইকে বিব্রত করেছে। যে কারণে চাকরি খোয়াতে হচ্ছে মাঞ্জরেকার।

প্রসঙ্গত, ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার সিরিজের প্রথম ওয়ানডে মাঞ্জরেকার দেখা যায়নি। সেদিন বিসিসিআইয়ের ধারাভাষ্যকার হিসাবে ছিলেন- সুনীল গাভাস্কার, লক্ষণ শিবরামকৃষ্ণ ও মুরালি কার্তিক।

শেয়ার করুন

ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

তারিখ : ০৫:১৩:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মার্চ ২০২০

ভারতের খেলা মানেই ধারাভাষ্যকক্ষে পরিচিত একটি মুখের উপস্থিতি, হাসিমুখের সঞ্জয় মাঞ্জরেকার। জনপ্রিয় এই ধারাভাষ্যকার হঠাৎই পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) তোপের মুখে। যার ফলে ধারাভাষ্যকারের চাকরিটাও হারালেন।

ঠিক কি কারণে মাঞ্জরেকারকে ধারাভাষ্য দল থেকে বাদ দিয়েছে বিসিসিআই, সেটি অবশ্য পরিষ্কার করে বলেনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, বিতর্কিত কয়েকটি মন্তব্যের কারণেই তাকে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। এমনকি আসন্ন আইপিএলেও ধারাভাষ্যকক্ষে সাবেক এই ক্রিকেটারকে দেখা যাবে না বলে খবর বেরিয়েছে ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে।

সংবাদমাধ্যম মুম্বাই মিররকে বিসিসিআইয়ের এক সূত্র জানিয়েছে, মাঞ্জরেকারের কাজে সন্তুষ্ট নয় বিসিসিআই। তাই তাকে ছেঁটে ফেলা হয়েছে। এমনকি আইপিএল থেকেও বাদ তাকে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তারা।’

হঠাৎ কী এমন করলেন সঞ্জয়, যা বিসিসিআইকে অসন্তুষ্ট করেছে?

সে প্রশ্নে জবাব মেলেনি এখনো। এ নিয়ে কোনো বিবৃতি দেয়নি বিসিসিআই। বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার কোনো বক্তব্য দিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেটমহলের কেউ।

তবে ধারণা করা হচ্ছে, সম্প্রতি বিতর্কিত কয়েকটি মন্তব্যের কারণেই তাকে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড।

গত বিশ্বকাপের ঠিক আগে রবীন্দ্র জাদেজাকে ‘সীমিত ক্ষমতার ক্রিকেটার’ বলে বিতর্কিত হয়েছিলেন সঞ্জয়। ভারতের আরেক জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলেকেও কটাক্ষ করেছিলেন তিনি। সঞ্জয় বলেছিলেন, ভোগলে পেশাদার ক্রিকেট খেলেননি। তাই তার ক্রিকেটজ্ঞান নেই।

এসব মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়লে দুঃখপ্রকাশ করে ক্ষমা চেয়ে নেন মাঞ্জরেকার।

অনেকেরই ধারণা এমন সব আক্রমণাত্মক বাক্য বলা ধারাভাষ্যকার বিসিসিআইকে বিব্রত করেছে। যে কারণে চাকরি খোয়াতে হচ্ছে মাঞ্জরেকার।

প্রসঙ্গত, ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার সিরিজের প্রথম ওয়ানডে মাঞ্জরেকার দেখা যায়নি। সেদিন বিসিসিআইয়ের ধারাভাষ্যকার হিসাবে ছিলেন- সুনীল গাভাস্কার, লক্ষণ শিবরামকৃষ্ণ ও মুরালি কার্তিক।