০৪:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

  • তারিখ : ১০:৩১:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০২৩
  • / 436

আরিফ গাজী :

কুমিল্লার মুরাদনগরে অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রায় ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করছে মুরাদনগর উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার দিনব্যাপী উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের পান্তি বাজারে পান্তি-পাহাড়পুর সড়কের পাশে উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. নাজমুল হুদার নেতৃত্বে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

জানা যায়, সারা দেশের সরকারী খাস জমি উদ্ধারের অংশ হিসাবে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় উপজেলার পান্তি বাজারে পান্তি মৌজায় ২৮ শতক সরকারী জমির উপর অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।

এ সময় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. নাজমুল হুদা বলেন, সারা দেশের ন্যায় সরকারের অবৈধভাবে দখলকৃত জমি উদ্ধারের অংশ হিসাবে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় মুরাদনগর উপজেলার পান্তি বাজারে দখলকৃত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এ সময় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৮ শতাংশ জমি উদ্ধার করা হয়। সরকারী খাস জমি উদ্ধারে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

শেয়ার করুন

মুরাদনগরে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

তারিখ : ১০:৩১:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০২৩

আরিফ গাজী :

কুমিল্লার মুরাদনগরে অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রায় ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করছে মুরাদনগর উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার দিনব্যাপী উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের পান্তি বাজারে পান্তি-পাহাড়পুর সড়কের পাশে উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. নাজমুল হুদার নেতৃত্বে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

জানা যায়, সারা দেশের সরকারী খাস জমি উদ্ধারের অংশ হিসাবে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় উপজেলার পান্তি বাজারে পান্তি মৌজায় ২৮ শতক সরকারী জমির উপর অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।

এ সময় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. নাজমুল হুদা বলেন, সারা দেশের ন্যায় সরকারের অবৈধভাবে দখলকৃত জমি উদ্ধারের অংশ হিসাবে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় মুরাদনগর উপজেলার পান্তি বাজারে দখলকৃত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এ সময় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২৮ শতাংশ জমি উদ্ধার করা হয়। সরকারী খাস জমি উদ্ধারে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।