০১:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইতালিতে প্রথমবারের মতো কমল করোনা সংক্রমণের সংখ্যা

  • তারিখ : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল ২০২০
  • / 569

সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রথমবারের মতো ইতালিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

সোমবার পর্যন্ত দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল বা বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন এক লাখ ৮ হাজার ২৩৭ জন, যা আগের দিনের তুলনায় ২০ জন কম।

কর্তৃপক্ষ বলছে, এই পার্থক্য খুব সামান্য হলেও এটা খুবই “ইতিবাচক অগ্রগতি।”
ইতালির লকডাউন আগামী ৩ মে পর্যন্ত চলবে। কিন্তু এরইমধ্যে কিছু কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছে।

এর মধ্যে রয়েছে বইয়ের দোকান, স্টেশনারি এবং শিশুদের কাপড় বিক্রির দোকান।

তবে এর মাধ্যমে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি কিভাবে নিরাপদে কার্যকর করা যায় তা দেখছে কর্তৃপক্ষ।

স্পেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পর ইতালিতে সবচেয়ে বেশি করোনাভাইরাস আক্রান্ত মানুষ রয়েছে। রবিবার দেশটিতে সক্রিয় সংক্রমণ পাওয়া গেছে ৪৮৬টি।

বেসরকারি সুরক্ষা সংস্থার প্রধান অ্যাঙ্গেলো বোরেলি বলেন, “প্রথমবারের মতো আমরা একটি ইতিবাচক অগ্রগতি দেখছি, আর তা হলো আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য মতে, ইতালিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ২৪ হাজার মানুষ মারা গেছে।

তবে যেসব মানুষ বাড়িতে কিংবা কেয়ার হোমে মারা যাচ্ছেন তাদের হিসাব এই সংখ্যার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়নি।

অনেকে মনে করেন, প্রকৃত মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসাবের তুলনায় বেশি।

সূত্র: বিবিসি

শেয়ার করুন

ইতালিতে প্রথমবারের মতো কমল করোনা সংক্রমণের সংখ্যা

তারিখ : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল ২০২০

সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রথমবারের মতো ইতালিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

সোমবার পর্যন্ত দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল বা বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন এক লাখ ৮ হাজার ২৩৭ জন, যা আগের দিনের তুলনায় ২০ জন কম।

কর্তৃপক্ষ বলছে, এই পার্থক্য খুব সামান্য হলেও এটা খুবই “ইতিবাচক অগ্রগতি।”
ইতালির লকডাউন আগামী ৩ মে পর্যন্ত চলবে। কিন্তু এরইমধ্যে কিছু কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছে।

এর মধ্যে রয়েছে বইয়ের দোকান, স্টেশনারি এবং শিশুদের কাপড় বিক্রির দোকান।

তবে এর মাধ্যমে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি কিভাবে নিরাপদে কার্যকর করা যায় তা দেখছে কর্তৃপক্ষ।

স্পেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পর ইতালিতে সবচেয়ে বেশি করোনাভাইরাস আক্রান্ত মানুষ রয়েছে। রবিবার দেশটিতে সক্রিয় সংক্রমণ পাওয়া গেছে ৪৮৬টি।

বেসরকারি সুরক্ষা সংস্থার প্রধান অ্যাঙ্গেলো বোরেলি বলেন, “প্রথমবারের মতো আমরা একটি ইতিবাচক অগ্রগতি দেখছি, আর তা হলো আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য মতে, ইতালিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ২৪ হাজার মানুষ মারা গেছে।

তবে যেসব মানুষ বাড়িতে কিংবা কেয়ার হোমে মারা যাচ্ছেন তাদের হিসাব এই সংখ্যার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়নি।

অনেকে মনে করেন, প্রকৃত মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসাবের তুলনায় বেশি।

সূত্র: বিবিসি