১২:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিনিয়াপোলিসে প্রথমবারের মতো মাইকে আজান

  • তারিখ : ০৯:৪৪:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০
  • / 1000

আমেরিকার মিনেসোটা রাজ্যের বৃহত্তম শহর মিনিয়াপোলিস। এ শহরের বাসিন্দারা এতোদিন মাইকে আজান শোনেননি। মেয়র জ্যাকব ফ্রে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন থেকে শহরের দার আল হিজরাহ মসজিদে মাইকে আজান প্রচার করা হবে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে সেখানে রমজান শুরু হতে যাচ্ছে। সেদিন থেকেই আজান প্রচার করা হবে।

ফ্রে ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে এমন এক সময়ে যখন আমাদেরকে একে অপরের সঙ্গে শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে, সহজেই এটা বোঝা যায় যে আমাদের ঘরে বসেই নামাজ পড়তে হবে। সুতরাং আমরা যারা এখানকার নির্বাচিত নেতা তাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই সময়ে আমরা যেন একাত্মবোধের একটা অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারি। মুসলিম সম্প্রৃদায় এবং CAIR (Council on American-Islamic Relations) এই অনুরোধ করার পর যে মানুষ যেন আজানের আওয়াজ শুনে ঘরে বসে নামাজ পড়তে পারে সেজন্য নগর কর্তৃপক্ষ এই অনুমতি দেয়।

মেয়র বলেন, এর ফলে গোটা সমাজ উপকৃত হবে এবং এই কঠিন সময়েও আনন্দ এবং আশা গড়ে তুলবে। তিনি বলেন তিনি আশা করছেন প্রতিদিনকার আজান এই বার্তাই দেবে যে তার শহর মুসলিম সমাজের ব্যাপারে যত্নশীল।

শেয়ার করুন

মিনিয়াপোলিসে প্রথমবারের মতো মাইকে আজান

তারিখ : ০৯:৪৪:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০

আমেরিকার মিনেসোটা রাজ্যের বৃহত্তম শহর মিনিয়াপোলিস। এ শহরের বাসিন্দারা এতোদিন মাইকে আজান শোনেননি। মেয়র জ্যাকব ফ্রে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন থেকে শহরের দার আল হিজরাহ মসজিদে মাইকে আজান প্রচার করা হবে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে সেখানে রমজান শুরু হতে যাচ্ছে। সেদিন থেকেই আজান প্রচার করা হবে।

ফ্রে ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে এমন এক সময়ে যখন আমাদেরকে একে অপরের সঙ্গে শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে, সহজেই এটা বোঝা যায় যে আমাদের ঘরে বসেই নামাজ পড়তে হবে। সুতরাং আমরা যারা এখানকার নির্বাচিত নেতা তাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই সময়ে আমরা যেন একাত্মবোধের একটা অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারি। মুসলিম সম্প্রৃদায় এবং CAIR (Council on American-Islamic Relations) এই অনুরোধ করার পর যে মানুষ যেন আজানের আওয়াজ শুনে ঘরে বসে নামাজ পড়তে পারে সেজন্য নগর কর্তৃপক্ষ এই অনুমতি দেয়।

মেয়র বলেন, এর ফলে গোটা সমাজ উপকৃত হবে এবং এই কঠিন সময়েও আনন্দ এবং আশা গড়ে তুলবে। তিনি বলেন তিনি আশা করছেন প্রতিদিনকার আজান এই বার্তাই দেবে যে তার শহর মুসলিম সমাজের ব্যাপারে যত্নশীল।