০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তরুণদের উদ্দেশ্যে আজহারীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

  • তারিখ : ০৫:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০
  • / 1634

বর্তমানে দেশের তরুণদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এক ইসলামী বক্তার নাম ড. মিজানুর রহমান আজহারী। সুমধুর কণ্ঠ। সুস্পষ্ট ইংরেজি আর সমসাময়িক সময় নিয়ে সুন্দর অনুধাবন দিয়ে দেশের মানুষের কাছে বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রতিদিনই তার ওয়াজের ভিডিওয়ের খণ্ডাংশ ভাইরাল হতে দেখা যায়। তিনি সর্বদা ইসলামের আলোকে যুগোপযোগী বক্তৃতা দিয়ে তরুণদের মনে নিজের জায়গা করে নেন।

আজ ভোরে ড. মিজানুর রহমান আজহারী নিজের ফেসবুক একাউন্ট থেকে দেশের তরুণদের নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন। আজহারীর স্ট্যাটাসটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো:

‘এদেশের যুবকদের গায়ে আল কুরআনের বাতাস লেগেছে। ওদের হৃদয়ে লেগেছে কালামে পাকের হিমেল ছোয়া। তাইতো পঙ্গপালের মত ওরা ছুটে আসছে আল কুরআনের মাহফিল গুলোতে। আমরা কি পারবো ওদেরকে ধরে রাখতে??

বেঁধে রাখতে হেরার আলোর সুতো দিয়ে?? নাকি আমাদের কাদাছোড়াছুড়ি আর নোংরামোতে ওরা মুখ ফিরিয়ে নেবে আর গা ভাসাবে অপসংস্কৃতির গড্ডালিকা প্রবাহে?? হে আরশের মালিক, আমাদের দূর্বলতা ও ব্যর্থতার কারনে সম্ভাবনার এ দ্বার যেন রুদ্ধ না হয়। আমরা যেন হেরে না যাই। শেষ পর্যন্ত যেন লড়ে যেতে পারি তোমার কুরআনের জন্য।’

শেয়ার করুন

তরুণদের উদ্দেশ্যে আজহারীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

তারিখ : ০৫:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০

বর্তমানে দেশের তরুণদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এক ইসলামী বক্তার নাম ড. মিজানুর রহমান আজহারী। সুমধুর কণ্ঠ। সুস্পষ্ট ইংরেজি আর সমসাময়িক সময় নিয়ে সুন্দর অনুধাবন দিয়ে দেশের মানুষের কাছে বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রতিদিনই তার ওয়াজের ভিডিওয়ের খণ্ডাংশ ভাইরাল হতে দেখা যায়। তিনি সর্বদা ইসলামের আলোকে যুগোপযোগী বক্তৃতা দিয়ে তরুণদের মনে নিজের জায়গা করে নেন।

আজ ভোরে ড. মিজানুর রহমান আজহারী নিজের ফেসবুক একাউন্ট থেকে দেশের তরুণদের নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন। আজহারীর স্ট্যাটাসটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো:

‘এদেশের যুবকদের গায়ে আল কুরআনের বাতাস লেগেছে। ওদের হৃদয়ে লেগেছে কালামে পাকের হিমেল ছোয়া। তাইতো পঙ্গপালের মত ওরা ছুটে আসছে আল কুরআনের মাহফিল গুলোতে। আমরা কি পারবো ওদেরকে ধরে রাখতে??

বেঁধে রাখতে হেরার আলোর সুতো দিয়ে?? নাকি আমাদের কাদাছোড়াছুড়ি আর নোংরামোতে ওরা মুখ ফিরিয়ে নেবে আর গা ভাসাবে অপসংস্কৃতির গড্ডালিকা প্রবাহে?? হে আরশের মালিক, আমাদের দূর্বলতা ও ব্যর্থতার কারনে সম্ভাবনার এ দ্বার যেন রুদ্ধ না হয়। আমরা যেন হেরে না যাই। শেষ পর্যন্ত যেন লড়ে যেতে পারি তোমার কুরআনের জন্য।’