০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লা সদর দক্ষিণের ব্যবসায়ী দুলালকেখুন্তি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা ভাড়াটিয়া সুমি কুমিল্লার বেলতলীতে পিকআপ চাপায় পথচারী নিহত বিতর্কের মুখে সংসদের নির্বাচনী এলাকা সীমানা নির্ধারণ কারিগরি কমিটি কুমিল্লা সদর দক্ষিণে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ গ্রহন অনুষ্ঠান অপরাধী যে দলেরই হোক, কোনো ছাড় নেই- ওসি মোহাম্মদ সেলিম কুমিল্লা সদর দক্ষিণে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইয়ংস্টার সোশ্যাল অর্গানাইজেশন এর সদর দক্ষিন উপজেলার কমিটি গঠন নতুন পুরাতন বুঝি না,ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে-ডা. শফিকুর রহমান ছয় দফা দাবিতে কুমিল্লা সদর দক্ষিণে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি সাবেক সিইসি নূরুল হুদাকে হেনস্তা: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হানিফ গ্রেফতার

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর কলেজ ছাত্র সায়েম হত্যার আসামী ঢাকা থেকে গ্রেফতার

  • তারিখ : ১০:২০:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অগাস্ট ২০২০
  • / 566

মো. জাকির হোসেন ।।
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার নগরীপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে ও চাঁদপুর পুরাতন বাজার ডিগ্রী কলেজের আনার্স ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের ছাত্র মোঃ নাহিদুল ইসলাম সায়েম (২২) হত্যা মামলার অন্যতম আসামী মোঃ দিদারুল আলম পাটোয়ারী (৩০) কে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে কুমিল্লা ডিবি পুলিশের একটি দল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে গত ৪ জুলাই সকালে একই এলাকার জসিম পাটোয়ারীর ছেলে লিংকন পাটোয়ারী, লিমন পাটোয়ারী, লিপন পাটোয়ারী, শাহাজাহান পাটোয়ারীর ছেলে মোঃ দিদারুল ইসলাম পাটোয়ারী, মৃত গফুর পাটোয়ারীর ছেলে জসীম পাটোয়ারী, জসীম পাটোয়ারীর ছেলে শাহিনা পারভীনসহ আরো অজ্ঞাত ৪/৫ জনের একটি দল নাহিদুল ইসলাম সায়েম’কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনার চার দিন পর ৮ জুলাই চিকিৎসাধিন অবস্থায় সায়েমের মৃত্যু হয়।

ওই দিনই নিহত সায়েমের মা পারুল বেগম বাদী হয়ে লাকসাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলার এক মাসেও আসামীদের গ্রেফতার করে না পারায়, গত ৮ আগস্ট মামলাটি কুমিল্লা ডিবিতে হস্থান্তর করা হয়। কুমিল্লা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মোঃ সাজ্জাদ হোসেন তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার ৪ নং আসামী মোঃ দিদারুল ইসলাম পাটোয়ারীকে রজধানীর আদাবর থানাধীন শেখেরটেক এলাকার একিিট বিল্ডিং এর ৩য় তলা থেকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মোঃ সাজ্জাদ হোসেন বলেন, মামলার ১, ২ ও ৩ নং আসামীরা আপন ভাই। এর মধ্যে ১ নং আসামী একজন হ্যকার, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সে ও বাকী আসামীদের পালিয়ে থাকতে সহায়তা করছে। গ্রেফতারকৃত আসামীকেও পালিয়ে থাকার নানান পরামর্শ দিতো সে। পুলিশের বিচক্ষনতা ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে মামলার অন্যতম আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যহৃত আছে।

শেয়ার করুন

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর কলেজ ছাত্র সায়েম হত্যার আসামী ঢাকা থেকে গ্রেফতার

তারিখ : ১০:২০:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অগাস্ট ২০২০

মো. জাকির হোসেন ।।
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার নগরীপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে ও চাঁদপুর পুরাতন বাজার ডিগ্রী কলেজের আনার্স ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের ছাত্র মোঃ নাহিদুল ইসলাম সায়েম (২২) হত্যা মামলার অন্যতম আসামী মোঃ দিদারুল আলম পাটোয়ারী (৩০) কে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে কুমিল্লা ডিবি পুলিশের একটি দল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে গত ৪ জুলাই সকালে একই এলাকার জসিম পাটোয়ারীর ছেলে লিংকন পাটোয়ারী, লিমন পাটোয়ারী, লিপন পাটোয়ারী, শাহাজাহান পাটোয়ারীর ছেলে মোঃ দিদারুল ইসলাম পাটোয়ারী, মৃত গফুর পাটোয়ারীর ছেলে জসীম পাটোয়ারী, জসীম পাটোয়ারীর ছেলে শাহিনা পারভীনসহ আরো অজ্ঞাত ৪/৫ জনের একটি দল নাহিদুল ইসলাম সায়েম’কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনার চার দিন পর ৮ জুলাই চিকিৎসাধিন অবস্থায় সায়েমের মৃত্যু হয়।

ওই দিনই নিহত সায়েমের মা পারুল বেগম বাদী হয়ে লাকসাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলার এক মাসেও আসামীদের গ্রেফতার করে না পারায়, গত ৮ আগস্ট মামলাটি কুমিল্লা ডিবিতে হস্থান্তর করা হয়। কুমিল্লা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মোঃ সাজ্জাদ হোসেন তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার ৪ নং আসামী মোঃ দিদারুল ইসলাম পাটোয়ারীকে রজধানীর আদাবর থানাধীন শেখেরটেক এলাকার একিিট বিল্ডিং এর ৩য় তলা থেকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মোঃ সাজ্জাদ হোসেন বলেন, মামলার ১, ২ ও ৩ নং আসামীরা আপন ভাই। এর মধ্যে ১ নং আসামী একজন হ্যকার, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সে ও বাকী আসামীদের পালিয়ে থাকতে সহায়তা করছে। গ্রেফতারকৃত আসামীকেও পালিয়ে থাকার নানান পরামর্শ দিতো সে। পুলিশের বিচক্ষনতা ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে মামলার অন্যতম আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যহৃত আছে।