০৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লা সদর দক্ষিণে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ গ্রহন অনুষ্ঠান অপরাধী যে দলেরই হোক, কোনো ছাড় নেই- ওসি মোহাম্মদ সেলিম কুমিল্লা সদর দক্ষিণে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইয়ংস্টার সোশ্যাল অর্গানাইজেশন এর সদর দক্ষিন উপজেলার কমিটি গঠন নতুন পুরাতন বুঝি না,ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে-ডা. শফিকুর রহমান ছয় দফা দাবিতে কুমিল্লা সদর দক্ষিণে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি সাবেক সিইসি নূরুল হুদাকে হেনস্তা: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হানিফ গ্রেফতার বেপরোয়া বোগদাদ বাসের ধাক্কায় অসহায় ভ্যান চালকের মৃত্যু কুমিল্লা সদর দক্ষিণে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার সদর দক্ষিণে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষীদের মাঝে মাছের খাদ্য বিতরণ

চুরি হয়ে যাচ্ছে লাকসাম রেলওয়ে ডাকঘরের স্থাপনা: যেন দেখার কেহ নেই

  • তারিখ : ০৩:৫৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩
  • / 314

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

চুরি হয়ে যাচ্ছে লাকসাম রেলওয়ে ডাকঘরের স্থাপনা। একটু একটু করে প্রতিদিন এই ঘরের টিনের চাল, কাঠের আসবাবপত্র, ইটগুলো হয়ে যাচ্ছে উধাও। তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নয়নে এক সময়ের যোগাযোগের বিশ্ব সমাদৃত অন্যতম মাধ্যম ডাক ও ডাকপিয়ন না থাকায় তা রক্ষণাবেক্ষণেও নেই নজরদারী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের এক সময়ের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম লাকসাম রেলওয়ের ডাকঘরটির কাঠের আসবাবপত্রসহ টিনের চালা নেই অর্ধেক।

দেওয়ালের কিছু কিছু অংশের ইটগুলোও হয়ে গেছে উধাও। এমতাবস্থায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকার কারণে ঘরটির বিভিন্ন সামগ্রী চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন। ফলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারনে সরকারের লাখ লাখ টাকার সম্পদ বিনষ্ট হচ্ছে।

লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন ১৮৯৩ সালে প্রায় ৩০০ একর সম্পত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই স্টেশনে বর্তমানে এক বিশাল স্টেশন ভবনসহ ৪টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। দিন দিন ষ্টেশনগুলো প্রযুক্তি নির্ভর হওয়ায় পুরনো স্থাপনাগুলোর দিকে নজর নেই বললেই চলে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের।

শেয়ার করুন

চুরি হয়ে যাচ্ছে লাকসাম রেলওয়ে ডাকঘরের স্থাপনা: যেন দেখার কেহ নেই

তারিখ : ০৩:৫৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

চুরি হয়ে যাচ্ছে লাকসাম রেলওয়ে ডাকঘরের স্থাপনা। একটু একটু করে প্রতিদিন এই ঘরের টিনের চাল, কাঠের আসবাবপত্র, ইটগুলো হয়ে যাচ্ছে উধাও। তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নয়নে এক সময়ের যোগাযোগের বিশ্ব সমাদৃত অন্যতম মাধ্যম ডাক ও ডাকপিয়ন না থাকায় তা রক্ষণাবেক্ষণেও নেই নজরদারী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের এক সময়ের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম লাকসাম রেলওয়ের ডাকঘরটির কাঠের আসবাবপত্রসহ টিনের চালা নেই অর্ধেক।

দেওয়ালের কিছু কিছু অংশের ইটগুলোও হয়ে গেছে উধাও। এমতাবস্থায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকার কারণে ঘরটির বিভিন্ন সামগ্রী চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন। ফলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারনে সরকারের লাখ লাখ টাকার সম্পদ বিনষ্ট হচ্ছে।

লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন ১৮৯৩ সালে প্রায় ৩০০ একর সম্পত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই স্টেশনে বর্তমানে এক বিশাল স্টেশন ভবনসহ ৪টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। দিন দিন ষ্টেশনগুলো প্রযুক্তি নির্ভর হওয়ায় পুরনো স্থাপনাগুলোর দিকে নজর নেই বললেই চলে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের।