০৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল খামারীর ছয়টি গরু

  • তারিখ : ১১:৪৫:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২২
  • / 747

আরিফ গাজী :

কুমিল্লার মুরাদনগরে ঘোয়াল ঘরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক খামারীর ৬টি গরুর মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার রাতে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের কালিপুরা গ্রামের মৃতঃ মালু মিয়ার ছেলে কৃষক শফিকুল ইসলারে খামারে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

কৃষক শফিকুল ইসলাম জানায়, রাত আনুমানিক ১টার দিকে গোয়াল ঘরে গরুর দাপড়ানোর আওয়াজ পেয়ে দৌড়ে গিয়ে দেখেন বিদ্যুতের তার ছিড়ে গরুর উপর পড়ে আছে। এসময় গোয়াল ঘরে থাকা তার ১১টি গরুর মধ্যে ৬টি গরু মারা যায়। বাকি ৫টি গরু আহত হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) অভিষেক দাস জানান, জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশনায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরেজমিনে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খামারীকে তাৎক্ষণিকভাবে ১০,০০০/- টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

আর মৃত গরুর আনুমানিক দাম নির্ধারণ করে ক্ষয়ক্ষতির প্রতিবেদন দেয়ার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর তা জেলায় পাঠানো হবে এবং সেখান থেকে বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী সহায়তা প্রদান করা হবে।

শেয়ার করুন

মুরাদনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল খামারীর ছয়টি গরু

তারিখ : ১১:৪৫:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২২

আরিফ গাজী :

কুমিল্লার মুরাদনগরে ঘোয়াল ঘরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক খামারীর ৬টি গরুর মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার রাতে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের কালিপুরা গ্রামের মৃতঃ মালু মিয়ার ছেলে কৃষক শফিকুল ইসলারে খামারে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

কৃষক শফিকুল ইসলাম জানায়, রাত আনুমানিক ১টার দিকে গোয়াল ঘরে গরুর দাপড়ানোর আওয়াজ পেয়ে দৌড়ে গিয়ে দেখেন বিদ্যুতের তার ছিড়ে গরুর উপর পড়ে আছে। এসময় গোয়াল ঘরে থাকা তার ১১টি গরুর মধ্যে ৬টি গরু মারা যায়। বাকি ৫টি গরু আহত হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) অভিষেক দাস জানান, জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশনায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরেজমিনে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খামারীকে তাৎক্ষণিকভাবে ১০,০০০/- টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

আর মৃত গরুর আনুমানিক দাম নির্ধারণ করে ক্ষয়ক্ষতির প্রতিবেদন দেয়ার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর তা জেলায় পাঠানো হবে এবং সেখান থেকে বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী সহায়তা প্রদান করা হবে।