স্থানীয় সরকারের উন্নয়নে শেখ হাসিনার ভূমিকা

যার যোগ্য নেতৃত্বে অনেক প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ। তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলার প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তার জন্ম ১৯৪৭ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর টুঙ্গিপাড়ায়। পিতা বিশ্ব স্বীকৃত মানবতার প্রতিকৃত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আর মাতা বঙ্গ জননী শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব। এ রকম পিতা মাতার সন্তান সেরা হবেন এটিই স্বাভাবিক। যদিও ইডেন কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বক্রীয় ছাত্র রাজনীতি করেছেন ও দেখেছেন। কিভাবে পিতা মুজিব ভীষণ ভালবাসতেন হতভাগা কৃষক, শ্রমিক আর ছাত্র জনতাকে। কিন্তু কখনও মনে হয় ভাবেন নাই পিতৃ-মাতৃহীন আপন ভাইদেরকে হারিয়ে এরকম কঠিন দায়িত্ব তাকে নিতে হবে। আমার মনে পড়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের “দুর্গম গিরি কান্তার-মরু দুস্তর পারাপার” মনে পড়ে Robert Frost – Stopping by woods on a snowy evening :
The woods are lovely, dark and deep
But I have promises to keep
And miles to go before I sleep
And miles to go before I sleep.

স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে পৃথিবীতে একটি গর্বিত জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ১৫ আগষ্ট কাল রাত্রিতে বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যার মাধ্যমে সব লন্ডভন্ড হয়ে যায়।
শিশু পুত্র রাসেলকে হত্যা করে ঘাতকরা প্রমাণ করেছে যে, বঙ্গবন্ধুর রক্তের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়িত হবে। কিন্তু তারা এটা মোটেও ভাবে নাই যে বিদেশে থাকা তাঁর কন্যাদ্বয় বাংলাদেশে এসে পিতার অসমাপ্ত কাজ এবং স্বপ্ন পূরণের জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করবেন। তারা জানতনা বঙ্গবন্ধুর রক্ত যেখানেই থাকুক, তা কথা বলবেই, মানবতার জন্য।

উল্লেখ্য যে, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা বিরোধীরা উল্লাসে মাঠে নেমে ছিল। যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা ও ২ লক্ষ মা-বোনকে ধর্ষণ করেছে তারা চলে আসে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে। তখন ছিলনা কোন বিচার, দেশপ্রেমিক অনেক সেনা কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতাদেরকে ধরে এনে হত্যা করা আরম্ভ করেছিল। বাংলার মানুষ তখন দিশেহারা। জিয়া সরকার তখন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সরকারদের সাথে বিভিন্নভাবে লবিং করছিল যেন শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহেনাকে কোন দেশে থাকতে না দেয়। এমনও শোনা যাচ্ছিল যে, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীরা ও তখনকার সরকার বিভিন্নভাবে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদেরকে নিয়োগ দিয়েছিল এই দুইজনকে হত্যা করার জন্য। এই দুঃসময়ে তৎকালীন সরকারের না চাওয়া স্বত্বেও বহু দেশ বঙ্গবন্ধুর কারনে আশ্রয় দিতে চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে। কিন্তু ভারতে থাকলে বাংলাদেশের গন্ধ পাবেন, নাড়ির কাছাকাছি থাকতে পারবেন এই জন্য ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর আমন্ত্রনে সাড়া দিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন।

কি দুর্ভাগ্য কি নিষ্ঠুরতা যার সারা জীবনের ত্যাগ, কষ্ঠের বিনিময়ে এই স্বাধীন দেশ সেই দেশে তাঁর কন্যাকে আসার অনুমতি দেওয়া হয় নাই।
শত চেষ্টা আর দেশের অভ্যন্তরে থাকা লক্ষ কোটি দেশ প্রেমিকদের চাপে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দিতে বাধ্য হয় তখনকার সরকার। সকল ভয়, শঙ্কা উপেক্ষা করে বীর দর্পনে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশের মাটিতে ফিরে আসলে লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতিতে এক হৃদয় বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। লক্ষ জনতার বেষ্টনীর মধ্য দিয়ে ৩২নং বাড়ী আসলে জিয়া সরকার বাড়ীর ভিতর ঢুকতে না দেওয়ায় তাঁর আর্তনাদে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠে। সেই থেকে শুরু, আরম্ভ হলো বিপদ-শংকুল ভয়াবহ পথের যাত্রা, পদে পদে বাধা, হামলা, মৃত্যুর ভয়, জেল-জুলুমসহ নানা অত্যাচার সব উপেক্ষা করে তিনি ছুটে চলেছেন বাংলার এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। সাহস দিয়েছেন সকল মানুষকে, মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করে মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছেন। মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় গেলে তাদের ভাতের জন্য আর্তনাদ করতে হবে না, শিক্ষার উন্নতি হবে, স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে যাবে সবার কাছে। রাস্তা হবে, বিদ্যুৎ হবে, কর্মসংস্থান হবে, বেকারত্ব কমবে, আয় বাড়বে, শিল্পায়ন হবে, রপ্তানি বাড়বে। হত দরিদ্র দেশটি উন্নত দেশ হবে। তা আজ প্রমাণিত বৃদ্ধা মা, হতদরিদ্র বাবা, কারও কথা তিনি ভুলেন নাই।

বঙ্গবন্ধুর দর্শন ছিল গ্রামে শহরের সকল সুবিধা পৌছিয়ে দিয়ে গ্রামের মানুষের জীবন যাপন উন্নত করা। সেই দর্শনকে বুকে ধারন করে ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসে একটি পরিকল্পিত ব্যবস্থার কারণে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়। সকল খাতে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়। সাধারন মানুষের জন্য সেবা নিশ্চিতকরনের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। উন্নয়ন ছিল তাক লাগানোর মত। মানুষের মনে আশার আলো দেখা দিয়েছিল। বিশ্ব রাজনীতিতে তিনি উদীয়মান তারকা হয়ে দেখা দেয়। “সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয় (Friendship to all and malice towards none) বঙ্গবন্ধুর এই দর্শন বুকে ধারন করে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশকে একটি মর্যাদার স্থানে আসীন করতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে অসন্তষ বন্ধ করতে সক্ষম হন। ভারতের সাথে ফারাক্কা চুক্তির মাধ্যমে শুকনো মৌসুমে পানির ন্যায্য হিস্যা পেতে সক্ষম হন। ২০০১ সালে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কারণে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় না যাওয়ার ফলে খাদ্য ঘাটতি নতুন করে দেখা দেয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন নিম্নগামী, বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ, কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ, গরীবের বাহন রেলের অনেক স্টেশন বন্ধ করে দেয়। এসব কর্মকান্ড প্রমাণ করে তখনকার খালেদা জিয়ার সরকার দেশের উন্নয়ন নয় বরং দেশকে ধ্বংস করার জন্য ক্ষমতায় এসেছে। এসবের প্রতিবাদ করতে গিয়ে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, সারা দেশে ৬৪ টি জেলায় এক সাথে বোমা হামলা, সাবেক অর্থ মন্ত্রী শাহ এ. এম. এস. কিবরিয়া হত্যাসহ সারা বাংলায় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের হামলা-মামলা এমনকি হত্যা করে তার স্বজনদেরকেই মামলার আসামি করা হয়। বিএনপি জামায়াত সরকারের দু:শাসন থেকে মুক্তি পেতে বাংলার মানুষ জননেত্রীকে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী করে ক্ষমতায় আনেন।

ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু কন্যা ঘোষণা করেন দেশ হবে ক্ষুধা-দারিদ্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ। সে লক্ষ্যে তিনি পথনকশা প্রণয়ন করেন। পথ নকশা অনুযায়ী ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে। আর সেজন্য মাথাপিছু আয় হতে হবে ১২ হাজার ৫০০ ডলার। অথচ ২০০৮ সালে মাথাপিছু আয় ছিলো ৫০০ ডলারের মত যা এখন দুই হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। দেশ ইতোমধ্যে নিম্নমধ্যম আয়ের ও উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে যা বিশ্বব্যাংক এবং জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত হয়েছে।

উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে বিদ্যুৎ। সে লক্ষে দেশের প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে অভ্যন্তরীন উৎপাদনের পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশ থেকে আমদানী করছে সরকার। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে সারা বিশ্বে চমক সৃষ্টি করে শেখ হাসিনা স্বীকৃত হয়েছেন বিশ্বের “রোল মডেল”। অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন মায়ানমার এবং ভারত থেকে ১ লাখ ৩১ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র সীমানা অর্জন করে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন পর ভারতের সাথে দেশের সীমান্তে ছিটমহল সমস্যা নিষ্পত্তি করার জন্য বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি করেছিলেন। তখন এই চুক্তি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে অনেকে অপবাদ দিয়েছিল। পরবর্তীতে কোন সরকারই ছিটমহল সমস্যা সমাধানে কোন কার্যকর ভুমিকা পালন করতে পারেন নাই। নিজ দেশে বসবাস করে ছিলেন পরাধীন। ছিটমহলে বসবাসকারী লোকেরা মানবেতর জীবন যাপন করত। এই অবস্থা অবসানের জন্য শেখ হাসিনার সফল উদ্যোগের কারনে সীমানা চুক্তি বাস্তবায়ন হয়। যার ফলে বাংলাদেশ ১৭ হাজার একর এবং ভারত ৭০০০ একর জায়গা পায়।

২০১৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে গ্রামে শহরের সুবিধা সম্বলিত “আমার গ্রাম আমার শহর” অঙ্গীকারভূক্ত করেছেন। সেই জন্য স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হবে। ইতোমধ্যে প্রায় সব বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌছেছে। টেকসই রাস্তা নির্মাণে তার নির্দেশনা অনুযায়ী নতুনভাবে ডিজাইন হচ্ছে। নদী-খালের নাব্যতা এবং নৌ পরিবহণ ব্যবস্থা অক্ষুণ্ণ রেখে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে।

গ্রাম বা শহরে সব জায়গার গৃহস্থালি ও পয়:বর্জ্য আধুনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ, হাট-বাজারের উন্নতি, প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে আধুনিকায়ন করা হবে। বঙ্গবন্ধুর দর্শন অনুযায়ী ফসলি জমির আইল তুলে দিয়ে সম্মিলিতভাবে বা সমবায়ভিত্তিক চাষাবাদের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে লাকসাম এবং বগুড়াতে সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ অত্যন্ত লাভজনক। কারণ এই পদ্ধতিতে উৎপাদন খরচ হয় তিন ভাগের একভাগ আর ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পায় দুই গুণ।

গ্রামে প্রচুর কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খাদ্য, মৎস্য, ফলসহ শাক-সবজি প্রক্রিয়াকরণ কারখানা পরিকল্পিতভাবে স্থাপন করা হবে। এজন্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে গুণগত পরিবর্তন ও জবাবদিহিতার ব্যবস্থা করা হবে। গ্রামে শালিশি ব্যবস্থাকে আরো ন্যায়ভিত্তিক করার জন্য গ্রামীণ কোর্টকে সম্প্রসারিত এবং জবাবদিহিমূলক করার কাজ চলছে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক চমৎকার আইন রয়েছে এবং ইতোমধ্যে সময়োপযোগী কিছু সংশোধন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় জনপ্রতিনিধিদের আরো জনবান্ধব ও কার‌যকর ভূমিকা পালনের মাধ্যমে স্ব স্ব এলাকায় মানুষের আয় বৃদ্ধি সরকারের কর্মসূচিগুলোকে কাজে লাগাতে হবে। মানুষের আয় বৃদ্ধি হলে বর্ধিত রাজস্ব দিতে উৎসাহী হবে। এতে করে প্রতিটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হবে। এসব প্রতিষ্ঠানের আয় বৃদ্ধি পেলে সেখান থেকে তারা রাজস্ব ব্যয় এবং উন্নয়ন ব্যয় নিজেরা বহন করতে পারবে।

নারীর ক্ষমতায়নে প্রতি তিন আসনে একজন নারী সদস্য বা কাউন্সিলর নির্বাচিত হবেন।
যরিবর্তনের জনচেয়েতাকে জানাই হাজার সাাপ্তি যার কারজন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন এখন অনলাইনে হচ্ছে। উপজেলা, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন ও তৃণমূলে নারীর ক্ষমতায়ন হচ্ছে। বিলু্প্ত ছিটমহল, রোহিঙ্গা আশ্রয়, পরিচ্ছন্নকর্মী নিবাসসহ দারিদ্র মানুষের জন্য অনেক কাজ চলেছে শেখ হাসিনার নির্দেশে। ইতোমধ্যে মাননীয় শেখ হাসিনার নির্দেশে ”আমার গ্রাম, আমার শহর” ধারণাপত্র আনুযায়ী অনেক উপজেলায় মাস্টার প্লানের কাজ আরম্ভ হয়েছে।

এদেশের মানুষ অনেক দু:ভাগ্যের মাঝেও বড়ই ভাগ্যবান। কারণ বঙ্গবন্ধু কন্যা, ক্ষণজন্মা প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পেয়েছে। যার কারণে আমরা আজ বিশ্বে মর‌যাদাশীল জাতি। আমাদের কারো দয়া-দক্ষিণার উপর নির্ভর করতে হয় না। বাজেট প্রণয়নের পূর্বে দাতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় না। উন্নয়ন প্রকল্প দেশের স্বার্থে, জনকল্যাণে নিতে কোন বাধা নেই। মানতে হয় না কারো পূর্বশর্ত। এই অর্জন আর প্রাপ্তি যার কারণে তার এই জন্মদিনে তাকে জানাই হাজার সালাম। প্রার্থনা করি এই জন্মদিনে শত আয়ুর জন্য। আল্লাহ তাকে বেচে রাখুক বাংলার ষোল কোটি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য।

     আরো পড়ুন....

পুরাতন খবরঃ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
error: ধন্যবাদ!