১১:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ইউএনও’র প্রশংসনীয় উদ্যোগ অফিসে প্রবেশের জন্য অনুমতির প্রয়োজন নেই কুমিল্লা সদর দক্ষিণে সিএনজি উল্টে শিক্ষক নিহত কুমিল্লা সদর দক্ষিণে আশ্রয়ন প্রকল্পে মাদক বিরোধী যৌথ অভিযান, দুইজনের কারাদণ্ড কুমিল্লায় চমক দেখালেন মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লা নামে বিভাগ চেয়ে এবার কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি প্রদান ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ অভিনেতার পৌর মেয়রসহ আ.লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট নির্বাচন বানচালে হঠাৎ আক্রমণ আসার আশঙ্কা প্রধান উপদেষ্টার কুমিল্লা সদর দক্ষিণে ঘরের তালা ভেঙে চুরি

লকডাউন করার কারনে কুমিল্লায় করোনা সংক্রামনের সংখ্যা কমেছে- এমপি বাহার

  • তারিখ : ০৫:০৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুন ২০২০
  • / 818

দেলোযার হোসেন জাকির :

বিশেষ সাক্ষাতকারে কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেছেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ৪টি ওয়ার্ডে লকডাউন করার কারনে করোনা সংক্রামন বন্ধ করা গেছে।

ওয়ার্ড গুলো যখন লকডাউন করা হয় কখন ৩ নং ওয়ার্ডে আক্রান্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ৬৪ জন। আজ ২৯ জুন আক্রান্তের সংখ্যা ৭ জনে এসেছে। লকডাউন করা না হলে ৬৪ জন থেকে এটা হাজারে বেড়ে যেতো।

সোমবার সকালে সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এর মোন্সেফবাড়ি কার্যালয়ে প্রিন্ট ইলেক্ট্রোনিক্স মিডিয়ার সংবাদিকদের এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে একই অবস্থা হয়েছিল।

প্রশাসনের সহযোগিতায় লকডাউন করার কারনে অনেক মানুষের জীবন বেঁচে গেছে। এমপি বাহার বলেন কুমিল্লায় প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায় ৩ এপ্রিল, এর ১০ দিন পর ২০ জন, পরে ৪০ জন এরকম করে দ্বিগুন হারে বাড়তে থাকে, এর মধ্যে ৩, ১০, ১২ ও ১৩ নং ওয়ার্ডে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি ছিল, সেখানে জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশের সহায়তায় লকডাউন করা হয়, যার ফলে আজ আক্রান্তের সংখ্যা কমে আসে। এমপি বাহার করোনা সংক্রামন রোধে কুমিল্লাবাসীকে বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হতে আহবান জানান।

শেয়ার করুন

লকডাউন করার কারনে কুমিল্লায় করোনা সংক্রামনের সংখ্যা কমেছে- এমপি বাহার

তারিখ : ০৫:০৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুন ২০২০

দেলোযার হোসেন জাকির :

বিশেষ সাক্ষাতকারে কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেছেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ৪টি ওয়ার্ডে লকডাউন করার কারনে করোনা সংক্রামন বন্ধ করা গেছে।

ওয়ার্ড গুলো যখন লকডাউন করা হয় কখন ৩ নং ওয়ার্ডে আক্রান্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ৬৪ জন। আজ ২৯ জুন আক্রান্তের সংখ্যা ৭ জনে এসেছে। লকডাউন করা না হলে ৬৪ জন থেকে এটা হাজারে বেড়ে যেতো।

সোমবার সকালে সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এর মোন্সেফবাড়ি কার্যালয়ে প্রিন্ট ইলেক্ট্রোনিক্স মিডিয়ার সংবাদিকদের এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে একই অবস্থা হয়েছিল।

প্রশাসনের সহযোগিতায় লকডাউন করার কারনে অনেক মানুষের জীবন বেঁচে গেছে। এমপি বাহার বলেন কুমিল্লায় প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায় ৩ এপ্রিল, এর ১০ দিন পর ২০ জন, পরে ৪০ জন এরকম করে দ্বিগুন হারে বাড়তে থাকে, এর মধ্যে ৩, ১০, ১২ ও ১৩ নং ওয়ার্ডে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি ছিল, সেখানে জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশের সহায়তায় লকডাউন করা হয়, যার ফলে আজ আক্রান্তের সংখ্যা কমে আসে। এমপি বাহার করোনা সংক্রামন রোধে কুমিল্লাবাসীকে বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হতে আহবান জানান।