১১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পিস্তল নিয়ে গ্রেফতার হওয়া রাসেল সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের কেউ নয়- সায়েম মজুমদার  নাঙ্গলকোটে মহিলাদল আদ্রা উওর ইউনিয়ন কমিটি গঠন করার লক্ষে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় সুদের টাকা আদায়ে বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন কুমিল্লায় ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, পুলিশ হেফাজতে কিশোর কুমিল্লায় চাঁদাবাজবিরোধী অভিযানে হামলা, আহত ৩ পুলিশ সদস্য ইউসুফ মোল্লা টিপুকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্যের প্রতিবাদে যৌথ বিবৃতি কুমিল্লায় যুবককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল কুমিল্লা সদর দক্ষিণে পিস্তলসহ যুবদল কর্মী আটক দুর্গাপূজায় ৯ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় হানিফ ফ্লাইওভারে বাস-সিএনজি সংঘর্ষ, নিহত ২

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে চার ছাত্রলীগ নেতার আমরণ অনশন

  • তারিখ : ০৮:৩১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
  • / 444

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) শাখা ছাত্রলীগের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির চার নেতা পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষে আমরণ অনশনে বসেছে।

রোববার (১৯ মার্চ) বিকাল চার টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের সামনে এই অনশনে বসেন তারা।

আমরণ অনশনে বসা চার নেতা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক কাজল হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ শাহরিয়া, শহিদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরী।

এর আগে বিকেল সাড়ে তিনটায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তৃতীয়বারের মত তৃতীয় সংবাদ সম্মেলন করে।

পাঁচ দফা দাবিগুলো হলো– প্রক্টরের পদত্যাগ, হামলাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার ও বিশ্ববিদ্যালয় বাদী হয়ে মামলা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আইনি পরামর্শক নিয়োগ করতে হবে, অছাত্র, বহিরাগত ও একাধিক মামলার আসামিদের হলে ওঠা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর (এনায়েত উল্লাহ ও সালমান চৌধুরী) সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকল স্তরের স্টেকহোল্ডারদের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা প্রদান।

এই বিষয়ে অনশনরত ছাত্রলীগ নেতা এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমরা পাঁচ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে রোববার সংবাদ সম্মেলনের পর আমরণ অনশনে বসেছি। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতে শান্তি আসে সেই কাজই করে যাচ্ছি। আমরা আর কাউকে আহ্বান করিনি, তবে কেউ যদি স্বেচ্ছায় আমাদের সাথে বিচারের দাবিতে যুক্ত হতে চায়, হতে পারবে।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ হামলার ঘটনায় তারা ৯ মার্চ প্রথম সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দফা দাবী তুলেন।পরবর্তীতে তারা এই পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ১১ই মার্চ প্রতীকী প্রতিবাদ, ১২ই মার্চ মানববন্ধন, ১৩ই মার্চ বিক্ষোভ মিছিল। আবার ১৬ই মার্চ আধাবেলা অবস্থান কর্মসূচি, ১৫ মার্চ গণসংহতি সমাবেশ এবং ১৬ মার্চ সাংস্কৃতিক প্রতিবাদের আয়োজন করে।

শেয়ার করুন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে চার ছাত্রলীগ নেতার আমরণ অনশন

তারিখ : ০৮:৩১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) শাখা ছাত্রলীগের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির চার নেতা পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষে আমরণ অনশনে বসেছে।

রোববার (১৯ মার্চ) বিকাল চার টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের সামনে এই অনশনে বসেন তারা।

আমরণ অনশনে বসা চার নেতা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক কাজল হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ শাহরিয়া, শহিদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরী।

এর আগে বিকেল সাড়ে তিনটায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তৃতীয়বারের মত তৃতীয় সংবাদ সম্মেলন করে।

পাঁচ দফা দাবিগুলো হলো– প্রক্টরের পদত্যাগ, হামলাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার ও বিশ্ববিদ্যালয় বাদী হয়ে মামলা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আইনি পরামর্শক নিয়োগ করতে হবে, অছাত্র, বহিরাগত ও একাধিক মামলার আসামিদের হলে ওঠা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর (এনায়েত উল্লাহ ও সালমান চৌধুরী) সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকল স্তরের স্টেকহোল্ডারদের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা প্রদান।

এই বিষয়ে অনশনরত ছাত্রলীগ নেতা এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমরা পাঁচ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে রোববার সংবাদ সম্মেলনের পর আমরণ অনশনে বসেছি। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতে শান্তি আসে সেই কাজই করে যাচ্ছি। আমরা আর কাউকে আহ্বান করিনি, তবে কেউ যদি স্বেচ্ছায় আমাদের সাথে বিচারের দাবিতে যুক্ত হতে চায়, হতে পারবে।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ হামলার ঘটনায় তারা ৯ মার্চ প্রথম সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দফা দাবী তুলেন।পরবর্তীতে তারা এই পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ১১ই মার্চ প্রতীকী প্রতিবাদ, ১২ই মার্চ মানববন্ধন, ১৩ই মার্চ বিক্ষোভ মিছিল। আবার ১৬ই মার্চ আধাবেলা অবস্থান কর্মসূচি, ১৫ মার্চ গণসংহতি সমাবেশ এবং ১৬ মার্চ সাংস্কৃতিক প্রতিবাদের আয়োজন করে।