০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পিস্তল নিয়ে গ্রেফতার হওয়া রাসেল সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের কেউ নয়- সায়েম মজুমদার  নাঙ্গলকোটে মহিলাদল আদ্রা উওর ইউনিয়ন কমিটি গঠন করার লক্ষে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় সুদের টাকা আদায়ে বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন কুমিল্লায় ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, পুলিশ হেফাজতে কিশোর কুমিল্লায় চাঁদাবাজবিরোধী অভিযানে হামলা, আহত ৩ পুলিশ সদস্য ইউসুফ মোল্লা টিপুকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্যের প্রতিবাদে যৌথ বিবৃতি কুমিল্লায় যুবককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল কুমিল্লা সদর দক্ষিণে পিস্তলসহ যুবদল কর্মী আটক দুর্গাপূজায় ৯ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় হানিফ ফ্লাইওভারে বাস-সিএনজি সংঘর্ষ, নিহত ২

আমি মরে গেলেও, আমি ওনার ঘরে ভাত খাবো- ৮ম শ্রেণি ছাত্রী

  • তারিখ : ০৩:২৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মে ২০২০
  • / 4565
আবু সুফিয়ান রাসেল ।।
গত ১০ মে কুমিল্লার লাইমাই উপজেলার ৬৫ বছরের বৃদ্ধের সাথে ৮ম শ্রেণি ছাত্রী মরিয়ম অাক্তারের বিয়ে হয়। তার এ বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যপক  আলোচনা তৈরি করে। তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো:
আমি তাকে পছন্দ করি, এ জন্য তাকে বিয়ে করছি। তার বয়স বেশী আমার জন্য সমস্যা নেই।  ২০০২ সালে আমার জন্ম। আমার বয়স ১৮ বছর। আমার পড়া গ্যাপ ছিলো।  ওনি দীর্ঘ দিন আমাদের বাড়ি আসা যাওয়া করে। আমাদের জমি-জামা দেখাশোনা করে। অামাকে স্কুলে আনা নেওয়া করে। টাকা পয়সা দিয়ে সহযোগীতা করে। একবার স্কুলে জামেলা হয়েছে, তিনি সহযোগীতা করেছে। আমার মা তাকে বাপ ডাকছে। তিনি আমাকে পছন্দ করা শুরু করছে। প্রথম অামি রাজি ছিলাম না। পড়ে রাজি হয়েছি। আমি মরে গেলেও, আমি ওনার ঘরে ভাত খাবো। আমরা বাবা মেয়ে না, আমরা স্বামী-স্ত্রী। আমার বাবা আছেন, তিনি ঢাকা থাকেন। আমরা স্বামী স্ত্রী।  আমরা সেচ্ছায় বিয়ে করছি।

শেয়ার করুন

আমি মরে গেলেও, আমি ওনার ঘরে ভাত খাবো- ৮ম শ্রেণি ছাত্রী

তারিখ : ০৩:২৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মে ২০২০
আবু সুফিয়ান রাসেল ।।
গত ১০ মে কুমিল্লার লাইমাই উপজেলার ৬৫ বছরের বৃদ্ধের সাথে ৮ম শ্রেণি ছাত্রী মরিয়ম অাক্তারের বিয়ে হয়। তার এ বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যপক  আলোচনা তৈরি করে। তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো:
আমি তাকে পছন্দ করি, এ জন্য তাকে বিয়ে করছি। তার বয়স বেশী আমার জন্য সমস্যা নেই।  ২০০২ সালে আমার জন্ম। আমার বয়স ১৮ বছর। আমার পড়া গ্যাপ ছিলো।  ওনি দীর্ঘ দিন আমাদের বাড়ি আসা যাওয়া করে। আমাদের জমি-জামা দেখাশোনা করে। অামাকে স্কুলে আনা নেওয়া করে। টাকা পয়সা দিয়ে সহযোগীতা করে। একবার স্কুলে জামেলা হয়েছে, তিনি সহযোগীতা করেছে। আমার মা তাকে বাপ ডাকছে। তিনি আমাকে পছন্দ করা শুরু করছে। প্রথম অামি রাজি ছিলাম না। পড়ে রাজি হয়েছি। আমি মরে গেলেও, আমি ওনার ঘরে ভাত খাবো। আমরা বাবা মেয়ে না, আমরা স্বামী-স্ত্রী। আমার বাবা আছেন, তিনি ঢাকা থাকেন। আমরা স্বামী স্ত্রী।  আমরা সেচ্ছায় বিয়ে করছি।