০৩:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লা সদর দক্ষিণের ব্যবসায়ী দুলালকেখুন্তি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা ভাড়াটিয়া সুমি কুমিল্লার বেলতলীতে পিকআপ চাপায় পথচারী নিহত বিতর্কের মুখে সংসদের নির্বাচনী এলাকা সীমানা নির্ধারণ কারিগরি কমিটি কুমিল্লা সদর দক্ষিণে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ গ্রহন অনুষ্ঠান অপরাধী যে দলেরই হোক, কোনো ছাড় নেই- ওসি মোহাম্মদ সেলিম কুমিল্লা সদর দক্ষিণে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইয়ংস্টার সোশ্যাল অর্গানাইজেশন এর সদর দক্ষিন উপজেলার কমিটি গঠন নতুন পুরাতন বুঝি না,ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে-ডা. শফিকুর রহমান ছয় দফা দাবিতে কুমিল্লা সদর দক্ষিণে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি সাবেক সিইসি নূরুল হুদাকে হেনস্তা: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হানিফ গ্রেফতার

জাতীয় শোক দিবসে যুবলীগ নেতা বিল্লাল’র বিনম্র শ্রদ্ধা

  • তারিখ : ০৭:৫৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২
  • / 290

বিজ্ঞাপন
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার পশ্চিম জোড়কানন ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে “কুমিল্লা এসডি নিউজ 24” কে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী সেনা সদস্য আমাদের প্রিয় নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন সহ নির্মমভাবে হত্যা করে।  তারা সেদিন মানব ইতিহাসের জঘন্যতম অপরাধ ঘটিয়েছিল। এই দিবসটি বাঙালি জাতি তাদের প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা অভিভূত হয়। গভীর দুঃখ এবং সমবেদনা নিয়ে তাদের হৃদয় শ্রদ্ধার অশ্রু নিবেদন করে। বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সকল সদস্যদের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড বাঙালি জাতির জন্য চরম কলঙ্কময় অধ্যায়। 
শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। তিনি বাঙালি জাতিকে সাথে নিয়ে গড়ে তুলেছেন আজকের এই বাংলাদেশ।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ স্বাধীনতা সংগ্রামের আহ্বান জানানো হয়েছিল তাতে সাড়া প্রদান করেছিল লাখো বাঙালি। বীর বাঙ্গালী হিসেবে বাঙালি জাতি পৃথিবীর ইতিহাসে নিজেদের পরিচিতি গড়ে তুলেছে। দীর্ঘ নয় মাসের সে যুদ্ধে ৩০ লক্ষ বাঙালিকে আত্মহুতি দিতে হয়েছে। এ সংগ্রাম স্বাধীনতার পিছনে বঙ্গবন্ধুর সীমাহীন সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। 
অথচ ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! ক্ষমতা গ্রহণের কিছুদিন পরে বিপথগামী কয়েকজন সেনাসদস্যর  উচ্চাকাঙ্খার জন্য তাদের সপরিবারে প্রাণ দিতে হলো। শোকের সাগরে ভেসেছিল সারা দেশবাসী। পুরো বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল। কেউ বিশ্বাসই করতে পারেননি যে ব্যক্তি দেশের স্বাধীনতার জন্য এতকিছু করতে পারেন তাকে তার দেশে এমন মৃত্যু বরণ করতে হবে। স্বাধীন দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তা এভাবে শেষ হয়ে যাবে। প্রিয় নেতা বাংলাদেশকে একটি সোনার বাংলা গড়ার যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন আমরা যদি সে সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারি তাঁর স্বপ্নকে পূরণ করতে পারি তাহলে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো সার্থক হবে। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আজ আমরা পৃথিবীর বুকে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি। যে ব্যক্তি মহৎতার সাথে আমাদের দেশকে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন তিনি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন যুগের পর যুগ বছরের পর বছর। আমরা কখনোই তাঁর অবদানকে ভুলতে পারবোনা।

শেয়ার করুন

জাতীয় শোক দিবসে যুবলীগ নেতা বিল্লাল’র বিনম্র শ্রদ্ধা

তারিখ : ০৭:৫৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২

বিজ্ঞাপন
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার পশ্চিম জোড়কানন ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে “কুমিল্লা এসডি নিউজ 24” কে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী সেনা সদস্য আমাদের প্রিয় নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন সহ নির্মমভাবে হত্যা করে।  তারা সেদিন মানব ইতিহাসের জঘন্যতম অপরাধ ঘটিয়েছিল। এই দিবসটি বাঙালি জাতি তাদের প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা অভিভূত হয়। গভীর দুঃখ এবং সমবেদনা নিয়ে তাদের হৃদয় শ্রদ্ধার অশ্রু নিবেদন করে। বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সকল সদস্যদের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড বাঙালি জাতির জন্য চরম কলঙ্কময় অধ্যায়। 
শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। তিনি বাঙালি জাতিকে সাথে নিয়ে গড়ে তুলেছেন আজকের এই বাংলাদেশ।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ স্বাধীনতা সংগ্রামের আহ্বান জানানো হয়েছিল তাতে সাড়া প্রদান করেছিল লাখো বাঙালি। বীর বাঙ্গালী হিসেবে বাঙালি জাতি পৃথিবীর ইতিহাসে নিজেদের পরিচিতি গড়ে তুলেছে। দীর্ঘ নয় মাসের সে যুদ্ধে ৩০ লক্ষ বাঙালিকে আত্মহুতি দিতে হয়েছে। এ সংগ্রাম স্বাধীনতার পিছনে বঙ্গবন্ধুর সীমাহীন সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। 
অথচ ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! ক্ষমতা গ্রহণের কিছুদিন পরে বিপথগামী কয়েকজন সেনাসদস্যর  উচ্চাকাঙ্খার জন্য তাদের সপরিবারে প্রাণ দিতে হলো। শোকের সাগরে ভেসেছিল সারা দেশবাসী। পুরো বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল। কেউ বিশ্বাসই করতে পারেননি যে ব্যক্তি দেশের স্বাধীনতার জন্য এতকিছু করতে পারেন তাকে তার দেশে এমন মৃত্যু বরণ করতে হবে। স্বাধীন দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তা এভাবে শেষ হয়ে যাবে। প্রিয় নেতা বাংলাদেশকে একটি সোনার বাংলা গড়ার যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন আমরা যদি সে সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারি তাঁর স্বপ্নকে পূরণ করতে পারি তাহলে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো সার্থক হবে। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আজ আমরা পৃথিবীর বুকে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি। যে ব্যক্তি মহৎতার সাথে আমাদের দেশকে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন তিনি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন যুগের পর যুগ বছরের পর বছর। আমরা কখনোই তাঁর অবদানকে ভুলতে পারবোনা।