১২:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিক পেটাল ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার

  • তারিখ : ০৫:৪৬:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুলাই ২০২১
  • / 700

কুমিল্লা প্রতিনিধি : 

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কুমেক) সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে অমিত মজুমদামদার নামে এক সাংবাদিকে মারপিট ও লাঞ্ছিত করার ঘটনা ঘটেছে।

ঘটানা তদন্ত করে অভিযুক্ত ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানালেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. রেজাউল করিম।

সোমবার (৫ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মেডিকেল কলেজের করোনা ইউনিটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। সাংবাদিক অমিত মজুমদামদার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা পোষ্টের কুমিল্লা সংবাদদাতা।

সাংবাদিক অমিত জানান, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে সংবাদ সংগ্রহের জন্য যান। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক থেকে অনুমতি নিয়ে তিনি করোনা ইউনিটের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলতে চাইলে ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকেন।

এ পর্যায়ে আমাকে মারপিঠ করেন এবং ক্যামরা চিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে উপস্থিত আনসার সদস্যরা তাকে উদ্ধার করেন বলে তিনি জানান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পন্ন মিথ্যা। ছবি না তুলে এখান থেকে তাকে চলে যেতে বলেছি।

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. রেজাউল করিম বলেন, অনাকাঙ্খিত যে ঘটনাটি ঘটেছে সে জন্য আমি দুঃপ্রকাশ করছি। ঘটানাটি তদন্ত করে ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিক পেটাল ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার

তারিখ : ০৫:৪৬:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুলাই ২০২১

কুমিল্লা প্রতিনিধি : 

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কুমেক) সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে অমিত মজুমদামদার নামে এক সাংবাদিকে মারপিট ও লাঞ্ছিত করার ঘটনা ঘটেছে।

ঘটানা তদন্ত করে অভিযুক্ত ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানালেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. রেজাউল করিম।

সোমবার (৫ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মেডিকেল কলেজের করোনা ইউনিটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। সাংবাদিক অমিত মজুমদামদার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা পোষ্টের কুমিল্লা সংবাদদাতা।

সাংবাদিক অমিত জানান, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে সংবাদ সংগ্রহের জন্য যান। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক থেকে অনুমতি নিয়ে তিনি করোনা ইউনিটের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলতে চাইলে ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকেন।

এ পর্যায়ে আমাকে মারপিঠ করেন এবং ক্যামরা চিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে উপস্থিত আনসার সদস্যরা তাকে উদ্ধার করেন বলে তিনি জানান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পন্ন মিথ্যা। ছবি না তুলে এখান থেকে তাকে চলে যেতে বলেছি।

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. রেজাউল করিম বলেন, অনাকাঙ্খিত যে ঘটনাটি ঘটেছে সে জন্য আমি দুঃপ্রকাশ করছি। ঘটানাটি তদন্ত করে ওয়ার্ড মাস্টার আক্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।