০১:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে জুন নাগাদ এসএসসি পরীক্ষা হতে পারে’

  • তারিখ : ০৩:১৫:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 288

আগামী ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে সশরীরে ক্লাস শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) পাঠ্যপুস্তক বিতরণ-২০২১ ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে আগামী জুন নাগাদ এসএসসি ও জুলাই-আগস্ট নাগাদ এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার হতে পারে। আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতির জন্য সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

এর মাধ্যমে ক্লাসরুমে বসিয়ে শিক্ষার্থীদের অসমাপ্ত সিলেবাস শেষ করে একটি প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা নেয়া হবে। তার মধ্যে এ দুই স্তরের পরীক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত করা হবে। ’


শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হলে আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেয়া হবে। এরপরে এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
তবে করোনা পরিস্থিরি কারণে দীর্ঘ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করে ক্লাস বসিয়ে তা পড়ানো হবে।
শিক্ষামন্ত্রী এসময় আরও বলেন, প্রতি বছরের শুরুতে আমরা শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেই। তবে আগের বছরগুলোর মতো এ বছরের শুরুতে বই উৎসব হবে না। মহামারী করোভাইরাসের কারণে আমরা এখন জনসমাবেশ করতে পারি না।

ভাগে ভাগে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

‘পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে জুন নাগাদ এসএসসি পরীক্ষা হতে পারে’

তারিখ : ০৩:১৫:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০

আগামী ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে সশরীরে ক্লাস শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) পাঠ্যপুস্তক বিতরণ-২০২১ ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে আগামী জুন নাগাদ এসএসসি ও জুলাই-আগস্ট নাগাদ এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার হতে পারে। আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতির জন্য সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

এর মাধ্যমে ক্লাসরুমে বসিয়ে শিক্ষার্থীদের অসমাপ্ত সিলেবাস শেষ করে একটি প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা নেয়া হবে। তার মধ্যে এ দুই স্তরের পরীক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত করা হবে। ’


শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হলে আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেয়া হবে। এরপরে এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
তবে করোনা পরিস্থিরি কারণে দীর্ঘ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করে ক্লাস বসিয়ে তা পড়ানো হবে।
শিক্ষামন্ত্রী এসময় আরও বলেন, প্রতি বছরের শুরুতে আমরা শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেই। তবে আগের বছরগুলোর মতো এ বছরের শুরুতে বই উৎসব হবে না। মহামারী করোভাইরাসের কারণে আমরা এখন জনসমাবেশ করতে পারি না।

ভাগে ভাগে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে।