আরিফ গাজী :
কুমিল্লার মুরাদনগরে কোরবানির পশুর হাটে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে উপজেলার প্রতিটি পশুর হাটে থাকছে পুলিশ সদস্য। এ বছর উপজেলার ৩৬টি স্থানে বসবে পশুর হাট। তার মধ্যে গড়ে প্রতিদিন উপজেলার ৮ থেকে ৯টি স্থানে বসছে গরুর হাট। তবে প্রতিটি বাজারে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেয়া হচ্ছে বাড়তি নিরাপত্তা।
মুরাদনগর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বড় ৩টি পশুর হাটে বসানো হয়েছে ফ্রি ভেটেরিনারি মেডিক্যাল ক্যাম্প। আর এই ক্যাম্পের মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছে এবং মোটাতাজাকৃত কোনো গরু যাতে বাজারে বিক্রি করতে না পারে সেদিকে নজরদারি করছে।
সোমবার সকাল থেকে উপজেলা সদরের বড় মাদ্রাসা মাঠে ও রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পাচঁকিত্তা নতুন বাজার মাঠে বসে কোরবানির পশুর হাট। প্রতিটি বাজারে পুলিশ সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি বাজার পরিদর্শন করেন মুরাদনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জাহাংগীর আলম ও মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মোঃ নাহিদ আহম্মেদ।
এ সময় মুরাদনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জাহাংগীর আলম বলেন, মুরাদনগর উপজেলার প্রতিটা গরুর বাজারে পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে, পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশও কাজ করছে।