০৩:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় যৌথ অভিযানে রিভলবার-এলজি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪ কুমিল্লা সদর দক্ষিণে মাদক ব্যবসায়ী বিল্লালের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসি পিস্তল নিয়ে গ্রেফতার হওয়া রাসেল সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের কেউ নয়- সায়েম মজুমদার  নাঙ্গলকোটে মহিলাদল আদ্রা উওর ইউনিয়ন কমিটি গঠন করার লক্ষে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় সুদের টাকা আদায়ে বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন কুমিল্লায় ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, পুলিশ হেফাজতে কিশোর কুমিল্লায় চাঁদাবাজবিরোধী অভিযানে হামলা, আহত ৩ পুলিশ সদস্য ইউসুফ মোল্লা টিপুকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্যের প্রতিবাদে যৌথ বিবৃতি কুমিল্লায় যুবককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল কুমিল্লা সদর দক্ষিণে পিস্তলসহ যুবদল কর্মী আটক

বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট মাঠ দিবস কমিটির চূড়ান্ত পরিদর্শন

  • তারিখ : ০৮:৩৮:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মে ২০২১
  • / 600

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

পাঁচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, মহিপাল, ফেনী দপ্তরের ২০২০-‘২১ উৎপাদন বর্ষের বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট মাঠ দিবস কমিটির চূড়ান্ত পরিদর্শন গত বুধবার ১২মে, ২০২১ ইং তারিখ অনুষ্ঠিত হয়।

বিএডিসি, কুমিল্লা’র যুগ্ম পরিচালক (বীপ্র) জনাব আনন্দ চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আজিম উদ্দিন, প্রকল্প পরিচালক, সুবর্ণচর উপজেলার ডাল ও তৈলবীজ বর্ধন খামার এবং বীজ প্রক্রিয়াজাতকরন, বিএডিসি, সুর্বনচর, নোয়াখালী।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ সরোয়ার জাহান, উপ পরিচালক (বীউ), বিএডিসি, মহিপাল, ফেনী, মোঃ নুরুল আলম, উপ পরিচালক (বীবি), বিএডিসি, নোয়াখালী, মোঃ আওলাদ হাসান সিদ্দিকী, সিনিয়র সহকারী পরিচালক (খামার), বিএডিসি, পাঁচগাছিয়া ফেনী, এবং নোয়াখালী ও ফেনী জেলার সহকারী ও উপসহকারী পরিচালক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পাঁচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, মহিপাল, ফেনীতে ২০২০-২০২১ উৎপাদন বর্ষে বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট এর জন্য ২০০ (দুইশত) টি বোরো ধান বীজের নমুনা যুগ্ম পরিচালক (বীজ পরীক্ষাগার), বীজ বভন, বিএডিসি, মিরপুর ঢাকা দপ্তর স্মারক নং: ১৩২৭; তারিখ: ০৯/১১/২০২০ইং মোতাবেক সরবরাহ পাওয়া যায়।

যার মধ্যে ব্রিধান ২৮ জাতের ৪৩টি, ব্রিধান ২৯ জাতের ১২৭টি, নেরিকা মিউট্যান্ট জাতের ১টি, বিআর ১৬ জাতের ৫টি, বিআর ১৪ জাতের ৩টি, ব্রিধান ৪৭ জাতের ৩টি, ব্রিধান ৫৫ জাতের ২টি, বিনা ধান ১০ জাতের ২টি, ব্রিধান ৫০ জাতের ১টি, ব্রিধান ৫৮ জাতের ১১টি, ব্রিধান ৭৪ জাতের ২টি নমুনা রয়েছে।

নমুনাগুলি থেকে ধান বীজ ফসলের জীবনকাল অনুযায়ী বীজ তলায় জাত ভিত্তিক চারা উৎপাদন করা হয়। পরবতর্ীতে নমুনা বীজের চারাগুলো কোড নম্বর অনুযায়ী বিভিন্ন প্লটে রোপন করা হয়।

বোরো ধান বীজের চারা রোপণ হতে বীজের পরিপক্কতা সময় পর্যন্ত বীজ উৎপাদনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়মিত গ্রো-আউট প্লট পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দন্ডায়মান বীজ ফসলের বিভিন্ন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে অফটাইপ/বিজাত সনাক্ত করা হয়।

০৯/০৫/২১ইং তারিখের প্রাক-পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণে বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট প্লটের প্রাপ্ত অফটাইপ/ বিজাতের জাতওয়ারী বিশ্লেষণের সারসংক্ষেপ তৈরী করা হয়।

তাতে দেখা যায় যে, ২০০টি প্লটের মধ্যে ১৫৬টি প্লটে কোন অফটাইপ/বিজাত নাই। ৩৬টি প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ৮টি প্লটে >০.১ থেকে > ০.৫% অফটাইপ আছে। অর্থাৎ সামগ্রীক বিশ্লেষনে প্রাক মূল্যানে ৭৮% প্লটে ০%, ১৮% প্লটে > ০ থেকে ০.১% এবং ৪% প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে।

তা ছাড়া ১২/০৫/২১ ইং তারিখে কমিটি কতর্ৃক গ্রো-আউট টেষ্টের চূড়ান্ত মূল্যায়নে ২০০ টি প্লটের মধ্যে ১৫৬ টি প্লটে কোন বিজাত/অফটাইপ পাওয়া যায়নি। ৩৩ টি প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ১১ টি প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে। অর্থাৎ চূড়ান্ত মূল্যায়নে ৭৮% প্লটে ০%, ১৬.৫% প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ৫.৫% প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে। সামগ্রিক ভাবে গ্রো-আউট টেষ্ট মাঠ দিবসের চূড়ান্ত মূল্যায়নের বিশ্লেষনের ফলাফল অত্যন্ত সন্তোষজনক।

সভাপতি মহোদয় তার বক্তব্যে বলেন কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনে উন্নতমানের বীজ একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক উপাদান। দেশের চাহিদা অনুযায়ী উন্নতমানের বীজ উৎপাদন, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিতরণের গুরুত্বপূর্ণ দাষিত্ব বিএডিসি’র উপর অর্পিত রয়েছে।

সুদীর্ঘ প্রচেষ্টায় অর্জিত অভিজ্ঞতা, কারিগরি দক্ষতা ও অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে সংস্থার বিভিন্ন ফসলের মাধ্যমে উৎপাদিত বীজের মান নিয়ন্ত্রণ, অবনতি রোধ ও উত্তরোত্তর মানোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতি মৌসুমে নিয়মিত গ্রো-আউট টেষ্ট কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা একান্ত প্রয়োজন।

ইহা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি বীজমান নিয়ন্ত্রণ ও বিশুদ্ধতা পরীক্ষা কৌশল। উল্লেখ্য যে, মাঠ দিবসের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন যুগ্ম পরিচালক (বীপ্র), বীজ প্রক্রিয়াজাত করন কেন্দ্র, বিএডিসি, কুমিল্লা এবং বাস্তবায়নে ছিলেন সিনিয়র সহকারী পরিচালক (খামার), পঁাচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, ফেনী। বর্তমানে কোভিট-১৯ এর মহামারি চলাকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মাঠ পরিদর্শন সহ অনুষ্ঠানিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে সভাপতি মহোদয় তার নিজ উদ্যোগে ৪০(চল্লিশ) জন খামার শ্রমিক ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারীদের মধ্যে ইফতার সামগ্রি বিতরন করেন।

শেয়ার করুন

বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট মাঠ দিবস কমিটির চূড়ান্ত পরিদর্শন

তারিখ : ০৮:৩৮:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মে ২০২১

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

পাঁচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, মহিপাল, ফেনী দপ্তরের ২০২০-‘২১ উৎপাদন বর্ষের বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট মাঠ দিবস কমিটির চূড়ান্ত পরিদর্শন গত বুধবার ১২মে, ২০২১ ইং তারিখ অনুষ্ঠিত হয়।

বিএডিসি, কুমিল্লা’র যুগ্ম পরিচালক (বীপ্র) জনাব আনন্দ চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আজিম উদ্দিন, প্রকল্প পরিচালক, সুবর্ণচর উপজেলার ডাল ও তৈলবীজ বর্ধন খামার এবং বীজ প্রক্রিয়াজাতকরন, বিএডিসি, সুর্বনচর, নোয়াখালী।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ সরোয়ার জাহান, উপ পরিচালক (বীউ), বিএডিসি, মহিপাল, ফেনী, মোঃ নুরুল আলম, উপ পরিচালক (বীবি), বিএডিসি, নোয়াখালী, মোঃ আওলাদ হাসান সিদ্দিকী, সিনিয়র সহকারী পরিচালক (খামার), বিএডিসি, পাঁচগাছিয়া ফেনী, এবং নোয়াখালী ও ফেনী জেলার সহকারী ও উপসহকারী পরিচালক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পাঁচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, মহিপাল, ফেনীতে ২০২০-২০২১ উৎপাদন বর্ষে বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট টেস্ট এর জন্য ২০০ (দুইশত) টি বোরো ধান বীজের নমুনা যুগ্ম পরিচালক (বীজ পরীক্ষাগার), বীজ বভন, বিএডিসি, মিরপুর ঢাকা দপ্তর স্মারক নং: ১৩২৭; তারিখ: ০৯/১১/২০২০ইং মোতাবেক সরবরাহ পাওয়া যায়।

যার মধ্যে ব্রিধান ২৮ জাতের ৪৩টি, ব্রিধান ২৯ জাতের ১২৭টি, নেরিকা মিউট্যান্ট জাতের ১টি, বিআর ১৬ জাতের ৫টি, বিআর ১৪ জাতের ৩টি, ব্রিধান ৪৭ জাতের ৩টি, ব্রিধান ৫৫ জাতের ২টি, বিনা ধান ১০ জাতের ২টি, ব্রিধান ৫০ জাতের ১টি, ব্রিধান ৫৮ জাতের ১১টি, ব্রিধান ৭৪ জাতের ২টি নমুনা রয়েছে।

নমুনাগুলি থেকে ধান বীজ ফসলের জীবনকাল অনুযায়ী বীজ তলায় জাত ভিত্তিক চারা উৎপাদন করা হয়। পরবতর্ীতে নমুনা বীজের চারাগুলো কোড নম্বর অনুযায়ী বিভিন্ন প্লটে রোপন করা হয়।

বোরো ধান বীজের চারা রোপণ হতে বীজের পরিপক্কতা সময় পর্যন্ত বীজ উৎপাদনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়মিত গ্রো-আউট প্লট পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দন্ডায়মান বীজ ফসলের বিভিন্ন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে অফটাইপ/বিজাত সনাক্ত করা হয়।

০৯/০৫/২১ইং তারিখের প্রাক-পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণে বোরো ধান বীজ ফসলের গ্রো-আউট প্লটের প্রাপ্ত অফটাইপ/ বিজাতের জাতওয়ারী বিশ্লেষণের সারসংক্ষেপ তৈরী করা হয়।

তাতে দেখা যায় যে, ২০০টি প্লটের মধ্যে ১৫৬টি প্লটে কোন অফটাইপ/বিজাত নাই। ৩৬টি প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ৮টি প্লটে >০.১ থেকে > ০.৫% অফটাইপ আছে। অর্থাৎ সামগ্রীক বিশ্লেষনে প্রাক মূল্যানে ৭৮% প্লটে ০%, ১৮% প্লটে > ০ থেকে ০.১% এবং ৪% প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে।

তা ছাড়া ১২/০৫/২১ ইং তারিখে কমিটি কতর্ৃক গ্রো-আউট টেষ্টের চূড়ান্ত মূল্যায়নে ২০০ টি প্লটের মধ্যে ১৫৬ টি প্লটে কোন বিজাত/অফটাইপ পাওয়া যায়নি। ৩৩ টি প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ১১ টি প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে। অর্থাৎ চূড়ান্ত মূল্যায়নে ৭৮% প্লটে ০%, ১৬.৫% প্লটে >০ থেকে ০.১% এবং ৫.৫% প্লটে > ০.১ থেকে ০.৫% বিজাত/অফটাইপ পাওয়া গিয়াছে। সামগ্রিক ভাবে গ্রো-আউট টেষ্ট মাঠ দিবসের চূড়ান্ত মূল্যায়নের বিশ্লেষনের ফলাফল অত্যন্ত সন্তোষজনক।

সভাপতি মহোদয় তার বক্তব্যে বলেন কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনে উন্নতমানের বীজ একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক উপাদান। দেশের চাহিদা অনুযায়ী উন্নতমানের বীজ উৎপাদন, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিতরণের গুরুত্বপূর্ণ দাষিত্ব বিএডিসি’র উপর অর্পিত রয়েছে।

সুদীর্ঘ প্রচেষ্টায় অর্জিত অভিজ্ঞতা, কারিগরি দক্ষতা ও অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে সংস্থার বিভিন্ন ফসলের মাধ্যমে উৎপাদিত বীজের মান নিয়ন্ত্রণ, অবনতি রোধ ও উত্তরোত্তর মানোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতি মৌসুমে নিয়মিত গ্রো-আউট টেষ্ট কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা একান্ত প্রয়োজন।

ইহা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি বীজমান নিয়ন্ত্রণ ও বিশুদ্ধতা পরীক্ষা কৌশল। উল্লেখ্য যে, মাঠ দিবসের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন যুগ্ম পরিচালক (বীপ্র), বীজ প্রক্রিয়াজাত করন কেন্দ্র, বিএডিসি, কুমিল্লা এবং বাস্তবায়নে ছিলেন সিনিয়র সহকারী পরিচালক (খামার), পঁাচগাছিয়া বীজ উৎপাদন খামার, বিএডিসি, ফেনী। বর্তমানে কোভিট-১৯ এর মহামারি চলাকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মাঠ পরিদর্শন সহ অনুষ্ঠানিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে সভাপতি মহোদয় তার নিজ উদ্যোগে ৪০(চল্লিশ) জন খামার শ্রমিক ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারীদের মধ্যে ইফতার সামগ্রি বিতরন করেন।